মমতা ব্যানার্জির নেতৃত্বে পশ্চিমবঙ্গের ইসলামিকরনের চক্রান্ত সুস্পষ্ট…
~ উপানন্দ ব্রহ্মচারী
বন্ধু ক্ষমা করবেন | আমার এই দীর্ঘ অনুপস্থিতি শুধু শারীরিক নয়, তা অনেকাংশেই মানসিক | এই বাংলাতে একের পর এক যা ঘটে চলেছে তাতে কোন সংবেদনশীল মানুষের পক্ষে যন্ত্রনায় দীর্ণ না হয়ে থাকা যায় না |
যেভাবে চারিদিক থেকে হিন্দুদের উপর আক্রমনের খবর আসছে, আর হিন্দু মানবাধিকার লংঘিত হচ্ছে , তার যথাসাধ্য সহায়তা আর অন্য লেখা-লেখি, সভা-সমিতি সামলাতে গিয়ে এই ব্লগটার যথেষ্ট অনাদর হচ্ছে | কিন্তু এমন বন্ধুদের পেলাম না, যাতে পশ্চিম বঙ্গের একমাত্র হিন্দু স্বার্থ জড়িত এই বাংলা ব্লগটির উন্নতি বিধান ও প্রচার হয় |
সে যাই হোক, আজ যে বিষয়টি জানাতে চাইছি তা অত্যন্ত মারাত্মক | পরিবর্তন পন্থী পশ্চিম বঙ্গের এই সরকার মুখ্যমন্ত্রী নমতা ব্যানার্জির নেতৃত্বে যে ভাবে সংখ্যাগুরু হিন্দু জনগনের স্বার্থ ও উন্নয়নের কাজকে জলাঞ্জলি দিয়ে আগামী পঞ্চায়েত ভোটের কথা মাথায় রেখে শুধু মাত্র মুসলমান সংখ্যালঘু উন্নয়নের নামে খরচের বন্যা বহাতে চাইছেন, তাতে এই রাজ্যের আগামী ইসলামিকরনের চক্রান্তটি সুস্পষ্ট ভাবে আন্দাজ করা যাচ্ছে |
গত ১০-০১- ২০১২ তারিখে কলকাতার নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সংখ্যা লঘু উন্নয়ন ও বিত্ত নিগমের অনুষ্ঠানে মমতা ব্যানার্জি যেভাবে মাথায় হিজাব টেনে মুসলিম উন্নয়নে আগামী ৩১ শে মার্চের মধ্যে ৪১৫ কোটি টাকা যে কোন ভাবেই খরচ করতে হবে বলে ফরমান জারি করেছেন, তা এক কথায় নজির বিহীন |
এদিকে প্রতিটি জেলাতে মুসলিম উন্নয়নের (আসলে ইসলামীকরণ) কাজ কে ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে পূর্বতন বামফ্রন্ট আমলের ঘোষিত জেলা-মহকুমা-ব্লক ভিত্তিক আলাদা সংখ্যালঘু দপ্তর গঠন যাতে না বাধাপ্রাপ্ত হয়, তার জন্যে বরাদ্দ ১৪ কোটি টাকার মধ্যে ইতিমধ্যেই ৭ কোটি টাকা মঞ্জুর করা হয়েছে |
ওই দিন মমতা (মুসলিম ভাই বোনেরা নাকি এখন তাকে মমতাজ বলেই ডাকেন), নেতাজি ইনডোরের অনুষ্ঠান থেকেই ৩ লাখ ১১ হাজার মুসলিম ছাত্র-ছাত্রী-যুবক-যুবতী কে ৬৩ কোটি ৬৪ লাখ টাকার মেধা-বৃত্তি, ঋণ ও অনুদান প্রদান করেন | তিনি এই নির্দেশও দেন যে বাকি ১৬ লাখ ৭০ হাজার মুসলিম ছাত্র-ছাত্রী-যুবক-যুবতী ও স্বসহায়ক দল গুলিকে যেন তাদের প্রাপ্য ৩১ শে মার্চ ২০১২ এর মধ্যে মিটিয়ে দেওয়া হয় |
উল্লেখ্য যে, পরিবর্তনের রথে মহাকরণে আসীন হয়েই মমতা তার মুসলিম ভাই বোনদের খুসি করতে গত জুলাই (২০১১) মাসে ৫৪১৪১ জন মুসলিম ছাত্র-ছাত্রীদের ২১ কোটি ৩৭ লাখ টাকা বিতরণ করে তার ইসলামিক প্রতিশ্রুতি রক্ষা করেছিলেন | আর একদিনে ১০০০০ মাদ্রাসার অনুমোদনে মমতা তার ইসলামী উত্তরাধিকার ও নতিকে আরো দৃঢ. ও উজ্জল করেছেন |
সবসময় রবীন্দ্রনাথ আর নজরুল আওড়ানো মুখ্যমন্ত্রী কেন বলতে সাহস করেন না যে, আমার রাজ্যে থাকবে শুধু শান্তিনিকেতনের গুরুকুল প্রথার শিক্ষা ধারা, যেখানে ধর্মীয় সংকীর্ণতার লৌহকপাট ভেঙ্গে বাঙালি প্রকৃত এক জাতি এক প্রাণ হওয়ার শিক্ষা পাবে | অথবা এখন থেকে সরকারী টাকায় চলা মাদ্রাসাগুলিতে কোরান হাদিসের সাথে পড়ানো হবে গীতা আর উপনিষদের মর্মবাণী | অথবা মাদ্রাসা সহ সমস্ত সরকারী অনুদান যুক্ত শিক্ষা ব্যবস্থা হবে ধর্ম মুক্ত | না বন্ধু তা হওয়ার নয় | নতুবা ত্বাহা সিদ্দিকী, ইদ্রিস আলী, নুরার রহমান বরকতি, সিদ্দিকুল্লাহরা তাদের আন্দোলনের (পশ্চিমবঙ্গের ইসলামীকরণ) জন্য জেহাদী ছাওয়ালদের পাবে ক্যামনে ? তোমরা তো জানতি পারো না, ক্যামনে এই পশ্চিমবঙ্গকে বাংলাদেশের অঙ্গরাজ্য করনের লগ্যা সেলিম, খোঁড়া বাদশা, জানে আলম, রশিদ মিয়ারা অনিয়ন্ত্রিত পয়দা, ব্যাপক অনুপ্রবেশ, জাল নোটের কারবার, ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা চিট ফান্ড, নেশা আর অস্ত্রের কারবারে পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু গরিষ্টতাকে লাথ ম্যাইরা উঠতাছে |
তাই মগরাহাট ইলেকট্রিক হুকিং কান্ডে পুলিশী গুলিচালনায় মৃত্যু আর সংগ্রামপুর চোলাই কান্ডে ১৫০ এর উপর মৃত মোমিন (বাকি ১৭/১৮ জন হিন্দু বটে) দের সমর্থনে-সত্কারে পুলিশ – প্রশাসনকে হতভন্ব করে মমতাময়ীর নির্দেশে মুসলিম দের জন্যে হকিং জায়েজ হলো | আর চোলাই খেয়ে বেহস্তগামীরা তৃণমূলি শাহিদের সম্মান পেল | অতএব রাজকোষ খালি করো | প্রত্যেককে ২ লাখ করে দেওয়া হলো | পুলিশের হাত থেকে কাড়া হয়েছে রাইফেল | ঢাল তলওয়ারহীন পুলিশ এখন নিধিরাম সর্দার | আর একে একে ঘটে চলেছে জেহাদী মুসলিমদের দ্বারা কুল্পী আর কানিং এর মতো থানা আক্রমনের মতো ঘটনা |
কিন্তু শুধু তৃণমূল স্তরে আংশিক জিহাদ করলে চলবে না | এই জিহাদের সম্পূর্ণতার জন্য বাঙালি মুসলিম মননকে পাক্কা আলিগড়ি শৈলীতে রুপান্তরের জন্য পশ্চিমবঙ্গে দু দুটি আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গন তৈরী হচ্ছে | মুর্শিদাবাদ আর ভাঙ্গর | রাজারহাটে আলিয়া মাদ্রাসা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য মঞ্জুর হলো ৬০ বিঘা মূল্যবান জমি | নব কলেবরে দন্ডায়মান তিন তিনটি সরকারী হজ টাওয়ার | রাজারহাট, কৈখালী আর পার্ক সার্কাসে | আর সারা ভারত থেকে আগত গঙ্গাসাগরের তীর্থ যাত্রীদের জন্য বরাদ্দ হোগলার ছাউনি | ৫ টাকার তীর্থকর উঠিয়ে নিয়ে ৫০০০ মমতার কাট আউটে মুড়ে ফেলা হয়েছে সাগর মেলা প্রাঙ্গন | আর দুই তিন গুন বর্ধিত বাস-টাক্সি-ভেসেল ভাড়া আদায় কড়া হচ্ছে গরীব- আনপড় হিন্দু তীর্থ যাত্রীদের কাছ থেকে | ফুর্তি করতে যাওয়া হিন্দু মন্ত্রী আর আমলাগুলোর মধ্যে প্রতিবাদ করার লোক নেই, আর এভাবেই বঙ্গোপসাগরের অতল জলে ঠেলে ফেলার চক্রান্ত হচ্ছে পশ্চিম বঙ্গের বাঙালি হিন্দুদের ভবিষ্যতকে |
সেদিন (০৪-০১-২০১২) মুখ্যমন্ত্রী মমতাময়ী জোকাতে ভারত সেবাশ্রম সংঘ হাসপাতালের আই সি ইউ ও দ্বিতীয় পর্যায়ের উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে এলেন | স্বামিজিদের আশা ছিল মমতাময়ী হয়ত এই মহতী কর্ম যজ্ঞের জন্য কম করে ১ কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন | কিন্তু সে আশায় জল ঢেলে দিয়ে মমতা কথার ফুলঝুরি ছোটালেন, সাধুদের সেবা কাজের ভূয়সী প্রশংসা করলেন |ভারত সেবাশ্রম সংঘের দ্বারা রাজ্যের দশটি হাসপাতাল পরিচালনার প্রস্তাব দিলেন | কিন্তু টাকা কোথা থেকে আসবে, সাধু-মহারাজরা একথা কেউ মুখ ফুটে বলতে পারলেন না | জিজ্ঞাসা করলে নিশ্চয়ই আমাদের মুখফোড় মুখ্যমন্ত্রী বলতেন, দেখুন আপনারা হলেন সাধু মহারাজ | আপনাদের আবার টাকা কি কাজে লাগবে ? বরং আপনারা হিন্দুরা রাজকোষে টাকা জমা করুন, আর আমি মুসলমান মৌলভি, মাওলানা আর মুসলিম সমাজের জন্য দান খয়রাত করি | বেহস্তে যাবার তৌফিক লাভ করি |
সব দেখে শুনে মনে হচ্ছে মমতা ব্যানার্জির তৃনমূল শুধু মাত্র পশ্চিম বঙ্গের ২৫ শতাংশ মুসলিম ভোটের মাধ্যমে জিতে সরকার গড়েছে , আর ৭৫ শতাংশ হিন্দু ভোটের কোন মূল্যই নেই | পশ্চিম বঙ্গের হিন্দুরা যেন বানের জলে ভেসে এসেছে |
যারা পাঁচ ওক্ত আজান শুনে শুনে বধির, কৃত্রিম সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বুলি কপচাতে কপচাতে সত্যি বলার ক্ষমতা হারিয়েছেন, যারা জেগে ঘুমোচ্ছেন, তারা বেঘোরে প্রাণ হারাবেন | আর যারা পশ্চিম বঙ্গের এই ইসলামিকরণের চক্রান্ত বুঝতে পারছেন তারা দয়া করে রুখুন, হিন্দুর উপর রাজনৈতিক ও সাম্প্রদায়িক আক্রমন, হিন্দুর মা – বোন – সম্পত্তির উপর বিধর্মীর লোলুপ দৃষ্টি | নতুন নতুন এলাকা আর রাস্তার মুখপথ ওরা দখল করে নিচ্ছে | নতুন বাজার-হাট গড়ছে আর ইসলামিক ব্যাঙ্ক গড়ার আগে অজস্র চিট ফান্ড খুলছে | হিন্দু এলাকার মধ্যে মাদ্রাসা আর ইসলামিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলছে হরদম | হিন্দুর ছেলে মেয়ে গুলোকে মাদ্রাসা আর ইসলামিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়িয়ে তাদের ভেতরে নিজের ধর্ম সংস্কৃতির সম্পর্কে হীন ধারনা তৈরীর চেষ্টা চলছে | হিন্দু মেয়ে গুলোকে লাভ জিহাদিদের কন্ঠলগ্ন করার চক্রান্ত চলছে | সুযোগ পেলেই নতুন নতুন জায়গাতে গোমাংসের দোকান আর মুসলিম হোটেল খোলা হচ্ছে |
যেভাবে মসজিদ – মাদ্রাসা – এন জি ও র উন্নতির জন্য কোটি কোটি আরব ডলার কাজে লাগানো হচ্ছে তা ভাবা যায় না | এরা নাকি সাচার কমিটি আর রঙ্গনাথ মিশ্র কমিশন উল্লিখিত পশ্চাদপদ সম্প্রদায় | সংগ্রামপুর চোলাই কান্ডের কান্ডারী খোঁড়া বাদশা রেলের হকার থেকে আজ ১৬ কোটি টাকার মালিক | তার প্রাসাদোপম অট্টালিকা দেখে সাংবাদিক কুলের ভিরমি খাবার যোগাড় | তবুও তেল দিতে হবে সংখ্যালঘু মুসলিম ভাই-বেরাদারকে | মারতে হবে কাফের হিন্দু গুলোকে | ডাকাতি করতে হবে হিন্দু বাড়িগুলোতে | তারপর সারা রাত ধরে ইজ্জত লুঠতে হবে হিন্দু-মা বোনেদের | ও ভাই, বড্ড সাম্প্রদায়িক ব্যক্তব্য হয়ে যাচ্ছে না ? তা একটু কষ্ট করে দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্রত্যন্ত এলাকাগুলোতে, মালদা -মুর্শিদাবাদ- উত্তর দিনাজপুরের গ্রামগুলোতে, নদীয়া আর উত্তর ২৪ পরগনার সীমান্তবর্তী স্থান গুলোতে ঘুরে আসুন, দেখবেন হিন্দুরা কিরকম কান্না চাপতে আর সত্য গোপন করতে শিখে গেছে……..
তাহলে কি বাঙালি হিন্দু এখনই শেষ হয়ে যাবে | আসুন ভাই আত্মরক্ষায়-স্বধর্ম রক্ষায় ব্রতী হই | আত্মরক্ষা তো সবার মৌলিক অধিকার | আসুন অবশ্যই আমরা যে কোন হিন্দু সংগঠনে যোগ দিই আর এই পঞ্চ ব্রত পালন করি :
(১) কোথাও হিন্দু মার খেলে ঝঁপিয়ে পড়ুন | মুখ ফিরিয়ে চলে যাবেন না | আক্রমণকারীদের হাত থেকে হিন্দু রক্ষা আমাদের প্রথম ব্রত |
(২) যে কোন মূল্যে হিন্দু মা বোনদের সাথে বিধর্মীর প্রেম-বিবাহ বন্ধ করুন | মুসলিমরা মহিলাদের কোরান মোতাবেক উত্পাদনের শস্য ক্ষেত্র মনে করে | এ পথে গুনোত্তর পদ্ধতিতে হিন্দুর শত্রুর সংখ্যা বাড়ানোর চক্রান্ত “লাভ জেহাদ” রুখুন |
(৩) দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত ভাগ হয়েছিল | মুসলমানদের জন্য মুসলিম রাষ্ট্র পাকিস্তান হলেও, ভারত কিন্তু প্রকৃত হিন্দুস্থান হয়নি | হিন্দু রাষ্ট্রতো নয় | যারা এখনো প্রান খুলে বন্দেমাতরম বলতে পারল না, এই মাটিকে পবিত্র-পাক ভাবতে পারল না, তাদেরকে এক ইঞ্চি ভূমিও বিক্রি করা পাপ | ওরা ২ গুন / ৩ গুন মূল্যে বিঘে বিঘে জমি কিনছে, বসতি করছে | নতুন এক পাকিস্তানের চক্রান্ত হাসিলে মদত বন্ধ করুন | হাজার প্রলোভনেও এক ইঞ্চি ভূমি কোন দেশদ্রোহী বা বাংলাদেশী মুসলিমের হাতে তুলে দেবেন না |
(৪) একটু সাবধানে ব্যবসা বানিজ্যে প্রবৃত্ত হোন | লাভ যেকোনো দিক থেকে সত পথে আপনার পকেটে আসুক | কিন্তু আপনার কাছ থেকে লাভ তুলে সে টাকা যাকাত আর খয়রাতের মাধ্যমে মসজিদ আর মাদ্রাসা নির্মানে যেন সহায়ক না হয় | হাজার হাজার জেহাদী ওই মসজিদ আর মাদ্রাসা থেকে বেরিয়ে আপনাকে আর সমগ্র ভারতকে খতম করবে | শুধু হিন্দু দোকান থেকে কেনা-বেচা করুন | শুধু হিন্দু শ্রমিকদের কাজে নিযুক্ত করুন |
(৫) হিন্দু ভাই গণ একটু কম ভন্ডামি করুন | ধর্ম আচরণ করবেন আর ধর্ম রক্ষা করবেন না – এই চালাকি ত্যাগ করুন | ধর্ম রক্ষা শুধু সাধু-গুরু -সংগঠক দের নয় | ধর্ম রক্ষায় সবাইকে ব্রতী হতে হবে ভাই | বৈপরিত্য চলবে না | গরুকে মাতা বলব, গোমাতা বলে পূজা করবো, সে গরুকে অথর্ব বা বুড়ো হলে কসাই এর হাতে বিক্রি করব – এর থেকে বড় পাপ আর ভন্ডামি কিছু হয় না | কোন ভাবেই গরুকে কুরবানির জন্য কসাই এর হাতে বিক্রি করবেন না | গোরক্ষা আন্দোলনে নিজেকে যুক্ত করুন | ভালো হবে | মঙ্গল হবে |
এই ধার্মিক, সামাজিক, সংস্কৃতিক কট্টরতা ছাড়া সামনের ২৫ বছরে হিন্দুর পক্ষে পরবর্তী ভবিষ্যত নির্মান সম্ভব বলে মনে হয় না | নতুবা “দিদির” নির্দেশে যেমন এক লহমায় ” আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়” হতে পারে “আলিয়া মাদ্রাসা বিশ্ববিদ্যালয়”, তেমনি তার ইসলামিক তর্জনী হেলনে “পশ্চিম বঙ্গ” হয়ে যেতে পারে “পশ্চিম মুসলিম বঙ্গ” | হয়ত তা শুধু সময়ের প্রতীক্ষা, অথবা সংগ্রামের শুভারম্ভ |